যৌন হেনস্তা
ঘটনা ১ঃ
তমা ইন্টারমিডিয়েট ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে, বাসে করে কলেজে যাতায়াত করতে হয়। এমনি একদিন কলেজে যাবার জন্য বাসে উঠে বসার সিট পায় একদম পেছনে। তমা জানালার পাশে বসতে পছন্দ করে তাই জানালার পাশের সিটেই বসে। কছু সময় পর লক্ষ করে তার পাশের সিটে বখাটে গোছের এক যুবক তার দিকে তাকিয়ে মিটি মিটি হাসছে, তমা কিছুটা সরে বসে। বাস ষ্টপে পৌছার পর সবাই নামছে, ঐ ছেলেটি দুপাশের সিটের মাঝামাঝি সরু রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে নামছেও না সরছেও না, তমা ভয় পেয়ে যায় সবাই সামনের দিকে চলে গেছে। তাই তমা ছেলেটিকে পাশ কাটিয়ে এগুতে গেলে ছেলেটি তার নিতম্বে জোরে চাপ দেয়। ঘটনার আকষ্মিকতায় ভয়ে তমার শরীর অবশ হয়ে আসে। বাস থেকে কোন রকমে নেমে প্রায় দৌড়ে কলেজে চলে আসে। অসহায়ত্বের কাছে হেরে গিয়ে তার চোখের কোণ থেকে গড়িয়ে পড়ে দুফোটা অশ্রু সবার অজান্তে।
ঘটনা ২ঃ
তাহা ক্লাস সেভেনে পড়ে।বাবা মায়ের সাথে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যাবে বরিশাল, লঞ্চ যোগে যেতে হয়। বাবা কেবিন বুক করতে পারে নি, আগেই বুক হয়ে গেছে। অগত্যা তৃতীয় শ্রেনীর যাত্রী হিসেবে লঞ্চের ফ্লোরে যেতে হবে। তাহারা তাতেই খুশি। রাতে তাহার ওয়াশ রুমে যাবার প্রয়োজন হয়। লঞ্চের একদম পেছন দিকে থাকে ফ্লোরের যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত ওয়াশ রুম। তাহা ভেতরে ঢুকে লোহের দেয়াল পরিক্ষা করতে থাকে। হঠাৎ তার চোখ আটকে যায় ডান দিকের দেয়ালের সামনের অংশের একটা ছিদ্র হতে একটি চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। ভয়ে আঁতকে ওঠে তাহা। ডান দিকের অপর অংশের দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে এমন ভাবে দাড়ায় যাতে ওকে দেখা না যায়। চোখটা একটু সরলে ও আস্তে দড়জা খুলে এক দৌড়ে ওঁদের সিটে এসে ওর মায়ের কোলে মুখ লুকিয়ে শুয়ে পড়ে। ভয়ে ওর মেরুদন্ডের মাঝখান দিয়ে শিরশির করে ওঠে।
ঘটনা৩ঃ
ঘটনা ২ঃ
তাহা ক্লাস সেভেনে পড়ে।বাবা মায়ের সাথে গ্রামের বাড়ি বেড়াতে যাবে বরিশাল, লঞ্চ যোগে যেতে হয়। বাবা কেবিন বুক করতে পারে নি, আগেই বুক হয়ে গেছে। অগত্যা তৃতীয় শ্রেনীর যাত্রী হিসেবে লঞ্চের ফ্লোরে যেতে হবে। তাহারা তাতেই খুশি। রাতে তাহার ওয়াশ রুমে যাবার প্রয়োজন হয়। লঞ্চের একদম পেছন দিকে থাকে ফ্লোরের যাত্রীদের জন্য নির্ধারিত ওয়াশ রুম। তাহা ভেতরে ঢুকে লোহের দেয়াল পরিক্ষা করতে থাকে। হঠাৎ তার চোখ আটকে যায় ডান দিকের দেয়ালের সামনের অংশের একটা ছিদ্র হতে একটি চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। ভয়ে আঁতকে ওঠে তাহা। ডান দিকের অপর অংশের দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে এমন ভাবে দাড়ায় যাতে ওকে দেখা না যায়। চোখটা একটু সরলে ও আস্তে দড়জা খুলে এক দৌড়ে ওঁদের সিটে এসে ওর মায়ের কোলে মুখ লুকিয়ে শুয়ে পড়ে। ভয়ে ওর মেরুদন্ডের মাঝখান দিয়ে শিরশির করে ওঠে।
ঘটনা৩ঃ
No comments