বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগ/মধ্য যুগের বৈশিষ্ট্য
বাংলা সাহিত্যের মধ্য যুগ :
১.মধ্য যুগের সময় সীমা- ১২০১-১৮০০।
২.মধ্য যুগের বৈশিষ্ট্য - মধ্য যুগে ধর্মটাই মুখ্য হল,মানুষ হয়ে পড়ল গৌন।
৩.মধ্য যুগের প্রধান সাহিত্য কর্ম - শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন।
৪. শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্যের রচয়িতা বড়ু চন্ডীদাস,এর সম্পাদক বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ, ১৯১৬ (১৩২৩ বঙ্গাব্দে) বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়।
৫.মধ্য যুগের লোক সাহিত্য ধারা ব্যতিক্রম , কারন এই ধারায় ধর্ম বা দেব-দেবী নয়, মানুষের গুরুত্ব মুখ্য।
৬.শ্রী চৈতন্যদেব বাংলা সাহিত্যে একটি পংক্তি না লিখলেও তাঁর নামে একটি যুগের সৃষ্টি হয়েছে।
৭.চৈতন্য ভাগবত, চৈতন্য মঙ্গল, চৈতন্য চরিতামৃত হল চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থ।
৮.বাংলা সাহিত্যে চৈতন্য যুগ বলা হয় ১৫০০-১৭০০ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে।
৯.মঙ্গল কাব্যের প্রধান শাখা/ধারা ৩ টি।মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, অন্নদামঙ্গল।
৫.মধ্য যুগের লোক সাহিত্য ধারা ব্যতিক্রম , কারন এই ধারায় ধর্ম বা দেব-দেবী নয়, মানুষের গুরুত্ব মুখ্য।
৬.শ্রী চৈতন্যদেব বাংলা সাহিত্যে একটি পংক্তি না লিখলেও তাঁর নামে একটি যুগের সৃষ্টি হয়েছে।
৭.চৈতন্য ভাগবত, চৈতন্য মঙ্গল, চৈতন্য চরিতামৃত হল চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থ।
৮.বাংলা সাহিত্যে চৈতন্য যুগ বলা হয় ১৫০০-১৭০০ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত সময়কে।
৯.মঙ্গল কাব্যের প্রধান শাখা/ধারা ৩ টি।মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, অন্নদামঙ্গল।
No comments