গর্ভবতী মায়েদের খাদ্যাভ্যাস
গর্ভবতী মায়েদের খাদ্যাভ্যাস
একজন মা স্বাভাবিক অবস্থায় যতটুকু খাবার গ্রহন করেন গর্ভাবস্থায় সেই পরিমাণকে বাড়িয়ে নিতে হয় কেননা শরীরে তখন পুষ্টির চাহিদা বেশী থাকে
*গর্ভধারনের পর অন্তত চার বার ডাক্তারি চেক আপ করতে হবে।
*ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন প্রকার ঔষধ গ্রহন করা যাবে না, প্রথম চার মাসে তো একদমই না, কেননা এতে গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ে।
*চার মাসের পর থেকে প্রতিদিন ১ টি ক্যালসিয়াম এবং ১ টি আয়রন বড়ি খেতে হবে।
*ফল মূল এবং রঙীন শাক সবজী প্রয়োজন অনুযায়ী গ্রহন করা।কারন এতে ভিটামিন এবং খনিজ এর চাহিদা পূরন হয়।
*প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করা, কেননা পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান না করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা থাকে যেটাকে গর্ভকালীন গুরুত্বপূর্ন জটিলতা হিসাবে ধরা হয়।এছাড়াও পানি পান না করলে সময়ের পূর্বেই ডেলিভারি পেইন হয়ে থাকে।
* ফাস্টফুড জাতীয় খাবার পরিহার করা , কেননা এতে কোন পুষ্টিমান বজায় থাকে না।এর থেকে গ্যষ্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।এতে ক্ষতিকারক উপাদান থাকায় এই ধরনের খাবারবাচ্চার শারীরিক সমস্যা তৈরি করে থাকে।
*যে সকল মায়েদের বিলিরুবিনের মাত্রা কম মানে রক্তসল্পতা রয়েছে তারা কচু শাক,পেয়ারা, শিং মাছ, শোল মাছ, ইত্যাদি বেশি বেশি খেলে এই সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে।
*এই সময় আমিষ কিন্তু খুবই প্রয়োজনীয় কেননা বাচ্চার শারীরিক গঠন এবং মস্তিষ্কের গঠন কিন্তু নির্ভর করে আমিষ জাতীয় উপাদানের উপর, যারা চান যে তাদের বাচ্চারা খুবই বুদ্ধিমান,চালাক,এবং সুস্বাস্থের অধিকারী হবে তাদের অবশ্যই বেশি বেশি মাছ , মাংশ , দুধ, ডিম খেতে হবে।অনেকে এই সময় বমি বা খাবারে গন্ধ অনুভব করে থাকে যার দরুন তারা এই সমস্ত খাবার খেতে পারে না তারা প্রানিজ আমিষ বাদ দিয়ে উদ্ভিজ আমিষ গ্রহন করতে পারেন যেমন মসুর ডাল , সিমের বিচি, ।রক্ত তৈরি হবার একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান হল এই আমিষ, তাই আপনি যদি এই সময় এই ধরনের খাবার গ্রহন না করেন তবে প্রসব কালীন জটিলতায় ভুগতে হতে পারে।
*এখনকার সময়ে অধিকাংশ নবজাতকই ওজন হীনতা বা স্বল্প ওজনের কারণে জন্মের পর বিভিন্ন জটিলতায় ভোগে, অনেক ক্ষেত্রে প্রান হানীও ঘটে।বাচ্চার ওজন কম হয় কিভাবে মায়ের খাবার গ্রহণ সম্পর্কিত অসচেতনতার কারণে বাচ্চাটি তাঁর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে পারে না, যার কারণে অনেক সময় গর্ভেই বাচ্চা মারা যায়, বিকলাঙ্গ হিসাবে জন্ম নেয়, অথবা
*যে সকল মায়েদের বিলিরুবিনের মাত্রা কম মানে রক্তসল্পতা রয়েছে তারা কচু শাক,পেয়ারা, শিং মাছ, শোল মাছ, ইত্যাদি বেশি বেশি খেলে এই সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে।
*এই সময় আমিষ কিন্তু খুবই প্রয়োজনীয় কেননা বাচ্চার শারীরিক গঠন এবং মস্তিষ্কের গঠন কিন্তু নির্ভর করে আমিষ জাতীয় উপাদানের উপর, যারা চান যে তাদের বাচ্চারা খুবই বুদ্ধিমান,চালাক,এবং সুস্বাস্থের অধিকারী হবে তাদের অবশ্যই বেশি বেশি মাছ , মাংশ , দুধ, ডিম খেতে হবে।অনেকে এই সময় বমি বা খাবারে গন্ধ অনুভব করে থাকে যার দরুন তারা এই সমস্ত খাবার খেতে পারে না তারা প্রানিজ আমিষ বাদ দিয়ে উদ্ভিজ আমিষ গ্রহন করতে পারেন যেমন মসুর ডাল , সিমের বিচি, ।রক্ত তৈরি হবার একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান হল এই আমিষ, তাই আপনি যদি এই সময় এই ধরনের খাবার গ্রহন না করেন তবে প্রসব কালীন জটিলতায় ভুগতে হতে পারে।
*এখনকার সময়ে অধিকাংশ নবজাতকই ওজন হীনতা বা স্বল্প ওজনের কারণে জন্মের পর বিভিন্ন জটিলতায় ভোগে, অনেক ক্ষেত্রে প্রান হানীও ঘটে।বাচ্চার ওজন কম হয় কিভাবে মায়ের খাবার গ্রহণ সম্পর্কিত অসচেতনতার কারণে বাচ্চাটি তাঁর প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে পারে না, যার কারণে অনেক সময় গর্ভেই বাচ্চা মারা যায়, বিকলাঙ্গ হিসাবে জন্ম নেয়, অথবা
No comments